ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পিস আ্যন্ড হারমোনি ট্রাষ্ট ও মাতৃভাষা একাডেমীর উদ্যেগে প্রবাসী সেবা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত।

- নিউজ প্রকাশের সময় : ০৯:০২:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৬৪ বার পড়া হয়েছে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পিস আ্যন্ড হারমোনি ট্রাষ্ট ও মাতৃভাষা একাডেমীর উদ্যেগে প্রবাসী সেবা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত।এদেশের বিশাল জনবলকে জনশক্তিতে রুপান্তন, দক্ষতা বৃদ্ধি, তথ্য সমৃদ্ধ ও স্মার্ট নাগরিক হিসাবে গড়ে তোলা, সংস্কৃতি ও কর্মসংস্থানের বিষয়ে অগ্রগতি, প্রবাসে গমনে, প্রবাস ফেরত এবং প্রবাসী বাংলাদেশীদের সমস্যা নিরুপণ ও সহায়তার লক্ষ্যে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পিস আ্যন্ড হারমোনি ট্রাষ্ট ও মাতৃভাষা একাডেমীর উদ্যেগে প্রবাসী সেবা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার মজলিশপুরে ইউনিয়ন পরিষদের মিলনায়তনে ২দিনব্যাপী এ ক্যাম্পটি অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনা সহযোগিতায় ছিলেন মজলিশপুর ইউনিয়ন পরিষদ ও প্রবাসী সমাজকল্যাণ মজলিশপুর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
পিস এন্ড হারমোনি ট্রাষ্ট ও সিইউ, মাতৃভাষা একাডেমির সেক্রেটারি জেনারেল আনিস মুহাম্মদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামিলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন।
বিশেষ ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল বারী চৌধুরী মন্টু, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আ্যড মো. লোকমান হোসেন, ১ নং মজলিশপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কামরুল হাসান প্রমূখ।
এ সময় সম্মানিত অতিথি ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক জেলা কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন-অর-রশিদ।
অনুষ্ঠানটির সঞ্চালনায় ছিলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল আমিন শাহীন।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই আগষ্ট মাস উপলক্ষে দাড়িয়ে ১ মিনিট শোক পালন করা হয়। স্বাগত বক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা হারুন- অর- রশিদ।
এ সময় বক্তারা বলেন, এ সংগঠনটি বেকারমুক্ত বাংলাদেশ গঠনে কাজ করছে। কিভাবে এ সংগঠনটি এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় এ ক্যাম্পের মুল উদ্দেশ্য সেটি। যারা প্রবাসে আছেন অথবা যারা ফিরে এসেছে তাদের সবারই সমস্যা আছে, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার যে অঙ্গীকার সেটা বাস্তবায়ন নিয়ে আমরা কাজ করে যাবো।
বক্তারা আরো বলেন, এ সংগঠনটি শুধু ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। সারা বাংলাদেশেই ছড়িয়ে আছে। এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ভারতের মেঘালয়ে। এ সময় অত্র এলাকার মুরব্বিরাসহ নানা শ্রেণীপেশার মানুষ উপস্থিত ছিলেন।