ঢাকা ১২:৫৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্বের সকল মানুষ যেন মহানবী (সা.)-এর শিক্ষা, আদর্শ ও ত্যাগে উজ্জীবিত হয়ে উঠে। নাগরপুরে কবরস্থানের সৌন্দর্য বর্ধনে ধুবড়িয়া ব্রাদার্সের দৃষ্টিনন্দন উদ্যোগ  আলোচনা গণতান্ত্রিক শাসন শক্তিশালী করার উপায় নিয়ে শাহরাস্তির আতঙ্ক জাবেদ বাহিনী, মসজিদের জায়গা জবর দখল, দালালী আর মামলাবাজিতে হাতিয়েছেন ২ হাজার কোটি টাকা : রয়েছেন ধরা ছোঁয়ার বাহিরে। ময়মনসিংহ রেঞ্জের মাসিক অপরাধ পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত  গাজীপুর জেলা শাখা অন্তর্গত “শ্রীপুর উপজেলা” শাখার কমিটির অনুমোদন।  বেকারত্ব নিরসনে বাংলাদেশ যুব অধিকার পরিষদের ৭ দফা প্রস্তাবনা নোয়াখালীতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মতবিনিময়  তবে উদ্যোগ রাজনৈতিক’ আমরা রাজনৈতিক দল নই তাহলে কি নিজেদের জালে-ই ফেঁসে গেলো ছাত্র সংঘটন!

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গণঅধিকার পরিষদের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত।

এম কে খোকন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ব্যুরো চীফ
  • নিউজ প্রকাশের সময় : ০৬:০৬:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ২১ বার পড়া হয়েছে

নবীন রাজনৈতিক দল গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি) নামে আত্মপ্রকাশের চার বছর মাথায় নির্বাচন কমিশন হতে নিবন্ধন পেয়েছে। এই উপলক্ষে তারুণ্যের নতুন রাজনৈতিক দল গণঅধিকার পরিষদ এর নিবন্ধন প্রাপ্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা উদ্যোগে আনন্দ মিছিল ও কর্মীসভার অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার(৭সেপ্টেম্বর) সকাল ১০ টাই পৌরশহরের পীরবাড়ি পুলিশ লাইনের সামনে এই কর্মীসভার আয়োজন করে দলটি। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি কাজী রাজীউর হাসান তানভীর সভাপতিত্বে ও জেলা সাধারণ সম্পাদক হাসানুর রহমান ওবায়দুল্লাহ পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় মৎস ও প্রাণী সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুল হাসান তপু। এছাড়াও আরো বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মাসুম আহমেদ, সাধারন সম্পাদক জান্নাতুল শাফী, জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি সোহেল রানা রাফি, সাধারন সম্পাদক সালমান আরিয়ান,সাবেক সাধারন সম্পাদক মোঃ জুয়েল মিয়াসহ বিভিন্ন উপজেলা ও সাবেক সিনিয়র নেতৃবৃন্দ। প্রধান অতিথি বক্তব্যে আবু হানিফ বলেন, ছাত্র জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে আমরা যে স্বাধীনতা অর্জন করতে পেড়েছি তা দ্বিতীয় স্বাধীনতা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।  আমার যদি ৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের কথা বলি তখন সেটা ছিল নিজ ভাষায় কথা বলার স্বাধীনতা আন্দোলন। যদি ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান না হতো তাহলে একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হতো না এবং আমরা স্বাধীন দেশ পেতাম না। ঠিক তেমনি যদি ২০১৮ সালে কোটা সংস্কার আন্দোলন না হতো তাহলে ২০২৪ শে দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হতো না। আপনারা জানে ২০১৮ সালে চাকরিতে বৈষম্য ও  কোটা সংস্কার আন্দোলন করে সফল হয়েছিল। তারপর ২০১৮ সালে রাতের ভোটে নির্বাচনের পর জনসাধারণের মনে করেছে ছাত্র সমাজ ও তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্ব আসা দরকার। দেশে রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন করতে তারুণ্যের নেতৃত্ব দরকার। তার পরিপ্রেক্ষিতে ২০২১ গণ অধিকার পরিষদ নামক একটি রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করে। শুরু থেকে সরকারের অন্যায় ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে মানুষ অধিকার আদায়ে রাজপথে আন্দোলন করে যাচ্ছে। তার অংশ হিসেবে ২০২৪ সালে ছাত্র জনতার আন্দোলনের সরকার বিরোধী অন্য সকল দলের সমর্থনের পাশাপাশি আমাদের সর্বাত্মক সমর্থনে নেতাকর্মীরা মাঠে কাজ করেছে। আমাদের দলের নেতা ভিপি নুর ও রাসেদসহ অনেক কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে গ্রেফতার করে জেলে নেয় এবং রিমান্ডের নামে নির্যাতন করেছে। এই সরকার পতনে আন্দোলনের আমাদের দলে ৯ জন সহযোদ্ধারা শহীদ হয়েছে এবং অনেকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আপাময় জনতা যখন রাস্তায় নেমে আসে তখন ফ্যাসিবাদির প্রধান স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। আমরা বিরোধী দলের নেতৃবৃন্দ বলেছিলাম তাদের পতন হলে পালানোর সময় পাবে না কিন্তু ছাত্র জনতার আন্দোলনের সরকার পতনের পর পালানোর সময় পেয়েছিল। তাদের জন্য সুভাগ্য ছিল। আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছিল আওয়ামী লীগ যদি ক্ষমতায় না থাকে তাহলে এক রাতেই ১০ লক্ষ নেতাকর্মী মারা যাবে কিন্তু এদেশে ছাত্র জনতা রক্তপাত চায় না। যেটুকু হয়েছে তা ফ্যাসিবাদকে মোকাবেলা করার জন্য। আমরা কোন সরকার চাই না, সহিংসতা চায় না কিন্তু এ ছাত্র জনতার উপর যারা নির্মমভাবে গন হত্যা ও নির্যাতন করেছে তাদের প্রত্যেকের বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। তিনি আরও বলেন, ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বক্তব্যকে গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ হতে সমর্থন করে বলেন ফ্যাসিবাদীদের বিচার না হওয়ার আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক পুনর্বাসনের সুযোগ দেওয়া যাবে না। জনগণ রাজনীতি করার অধিকার দিবে না।  আমরা পুলিশ প্রশাসনকে বলব আপনারা সঠিকভাবে দায়িত্বে ফিড়ে আসুন আমরা সর্বাত্নক সহযোগিতা করব। অন্তর্ভতিকালীন সরকারের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, আপনারা সরকারের সঠিক রুপরেখা প্রকাশ করুন। কারন আপনাদের নিয়ে জনসাধারণের ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। আপনাদের সঠিক রুপরেখা প্রকাশ না করেন তাহলে মানুষ বিভ্রান্ত হতে পারে। তিনি বলেন, আমরা গত কয়েকদিন আগে নির্বাচন কমিশনের হতে ট্রাক মার্কা প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছি। আমরা শহর হতে গ্রাম ইউনিয়ন পর্যায়ে ভিপি নুরের ট্রাক প্রতীকের ধ্বনি পৌছে দিব। আমরা একটা জালিম সরকার বিদায় করে আরেকটা জালিমের কাছে ক্ষমতা তুলে দিতে পারি না। জনসাধারণ এখন নতুন নেতৃত্ব,  তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বকে বেচে নিতে চায়। তাই যখনই নির্বাচন হবে আমরা তিনশত আসনে নির্বাচন করব এবং দলে সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের কে প্রস্তুতি গ্রহন ও জনগনের কাছে পৌঁছানোর আহবান জানাচ্ছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গণঅধিকার পরিষদের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত।

নিউজ প্রকাশের সময় : ০৬:০৬:২২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪

নবীন রাজনৈতিক দল গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি) নামে আত্মপ্রকাশের চার বছর মাথায় নির্বাচন কমিশন হতে নিবন্ধন পেয়েছে। এই উপলক্ষে তারুণ্যের নতুন রাজনৈতিক দল গণঅধিকার পরিষদ এর নিবন্ধন প্রাপ্তিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখা উদ্যোগে আনন্দ মিছিল ও কর্মীসভার অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার(৭সেপ্টেম্বর) সকাল ১০ টাই পৌরশহরের পীরবাড়ি পুলিশ লাইনের সামনে এই কর্মীসভার আয়োজন করে দলটি। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি কাজী রাজীউর হাসান তানভীর সভাপতিত্বে ও জেলা সাধারণ সম্পাদক হাসানুর রহমান ওবায়দুল্লাহ পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন গণঅধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় মৎস ও প্রাণী সম্পদ বিষয়ক সম্পাদক আশরাফুল হাসান তপু। এছাড়াও আরো বক্তব্য রাখেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা যুব অধিকার পরিষদের সভাপতি মাসুম আহমেদ, সাধারন সম্পাদক জান্নাতুল শাফী, জেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি সোহেল রানা রাফি, সাধারন সম্পাদক সালমান আরিয়ান,সাবেক সাধারন সম্পাদক মোঃ জুয়েল মিয়াসহ বিভিন্ন উপজেলা ও সাবেক সিনিয়র নেতৃবৃন্দ। প্রধান অতিথি বক্তব্যে আবু হানিফ বলেন, ছাত্র জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে আমরা যে স্বাধীনতা অর্জন করতে পেড়েছি তা দ্বিতীয় স্বাধীনতা হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে।  আমার যদি ৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের কথা বলি তখন সেটা ছিল নিজ ভাষায় কথা বলার স্বাধীনতা আন্দোলন। যদি ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান না হতো তাহলে একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হতো না এবং আমরা স্বাধীন দেশ পেতাম না। ঠিক তেমনি যদি ২০১৮ সালে কোটা সংস্কার আন্দোলন না হতো তাহলে ২০২৪ শে দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জন সম্ভব হতো না। আপনারা জানে ২০১৮ সালে চাকরিতে বৈষম্য ও  কোটা সংস্কার আন্দোলন করে সফল হয়েছিল। তারপর ২০১৮ সালে রাতের ভোটে নির্বাচনের পর জনসাধারণের মনে করেছে ছাত্র সমাজ ও তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্ব আসা দরকার। দেশে রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন করতে তারুণ্যের নেতৃত্ব দরকার। তার পরিপ্রেক্ষিতে ২০২১ গণ অধিকার পরিষদ নামক একটি রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করে। শুরু থেকে সরকারের অন্যায় ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে মানুষ অধিকার আদায়ে রাজপথে আন্দোলন করে যাচ্ছে। তার অংশ হিসেবে ২০২৪ সালে ছাত্র জনতার আন্দোলনের সরকার বিরোধী অন্য সকল দলের সমর্থনের পাশাপাশি আমাদের সর্বাত্মক সমর্থনে নেতাকর্মীরা মাঠে কাজ করেছে। আমাদের দলের নেতা ভিপি নুর ও রাসেদসহ অনেক কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দকে গ্রেফতার করে জেলে নেয় এবং রিমান্ডের নামে নির্যাতন করেছে। এই সরকার পতনে আন্দোলনের আমাদের দলে ৯ জন সহযোদ্ধারা শহীদ হয়েছে এবং অনেকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশ আপাময় জনতা যখন রাস্তায় নেমে আসে তখন ফ্যাসিবাদির প্রধান স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়েছে। আমরা বিরোধী দলের নেতৃবৃন্দ বলেছিলাম তাদের পতন হলে পালানোর সময় পাবে না কিন্তু ছাত্র জনতার আন্দোলনের সরকার পতনের পর পালানোর সময় পেয়েছিল। তাদের জন্য সুভাগ্য ছিল। আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছিল আওয়ামী লীগ যদি ক্ষমতায় না থাকে তাহলে এক রাতেই ১০ লক্ষ নেতাকর্মী মারা যাবে কিন্তু এদেশে ছাত্র জনতা রক্তপাত চায় না। যেটুকু হয়েছে তা ফ্যাসিবাদকে মোকাবেলা করার জন্য। আমরা কোন সরকার চাই না, সহিংসতা চায় না কিন্তু এ ছাত্র জনতার উপর যারা নির্মমভাবে গন হত্যা ও নির্যাতন করেছে তাদের প্রত্যেকের বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। তিনি আরও বলেন, ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বক্তব্যকে গণঅধিকার পরিষদের পক্ষ হতে সমর্থন করে বলেন ফ্যাসিবাদীদের বিচার না হওয়ার আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক পুনর্বাসনের সুযোগ দেওয়া যাবে না। জনগণ রাজনীতি করার অধিকার দিবে না।  আমরা পুলিশ প্রশাসনকে বলব আপনারা সঠিকভাবে দায়িত্বে ফিড়ে আসুন আমরা সর্বাত্নক সহযোগিতা করব। অন্তর্ভতিকালীন সরকারের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, আপনারা সরকারের সঠিক রুপরেখা প্রকাশ করুন। কারন আপনাদের নিয়ে জনসাধারণের ও রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়েছে। আপনাদের সঠিক রুপরেখা প্রকাশ না করেন তাহলে মানুষ বিভ্রান্ত হতে পারে। তিনি বলেন, আমরা গত কয়েকদিন আগে নির্বাচন কমিশনের হতে ট্রাক মার্কা প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছি। আমরা শহর হতে গ্রাম ইউনিয়ন পর্যায়ে ভিপি নুরের ট্রাক প্রতীকের ধ্বনি পৌছে দিব। আমরা একটা জালিম সরকার বিদায় করে আরেকটা জালিমের কাছে ক্ষমতা তুলে দিতে পারি না। জনসাধারণ এখন নতুন নেতৃত্ব,  তরুণ প্রজন্মের নেতৃত্বকে বেচে নিতে চায়। তাই যখনই নির্বাচন হবে আমরা তিনশত আসনে নির্বাচন করব এবং দলে সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদের কে প্রস্তুতি গ্রহন ও জনগনের কাছে পৌঁছানোর আহবান জানাচ্ছি।