ঢাকা ০৫:৪০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৩ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সমাজ ও রাষ্ট্রে আল্লাহর আইন বিধান প্রতিষ্ঠায় ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের লক্ষ্যে ইসলামী সমাজ। ডাকুয়া ইউনিয়ন প্রভাবশালীদের দখলে রেকর্ডের জমি ও সরকারি খাস জমি।  চান্দিনা মহিলা কলেজে পাঁচ দফা দাবি সহ উপাধ্যক্ষ ও প্রভাষকের পদত্যাগের দাবিতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্রীদের আন্দোলন ১১ দফা দাবিতে বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির(বিটিএ) সংবাদ সম্মেলন। ছাত্র-জনতার বিজয়কে পুঁজি করে মাজার-দরগায় হামলা করছে ওলী বিদ্বেষীরা”মাজারে হামলার বিরুদ্ধে বিটিপি’র প্রতিবাদ সভা আইপিডিসি ফাইন্যান্সে নিয়োগ, সাপ্তাহিক ছুটি দুই দিন গন অভ্যুস্খান পরবর্তী তারুণ্যের রাজনৈতিক ভাবনা শীর্ষক আলোচনা সভা। নবাগত সম্মানিত পুলিশ সুপার মোঃ আমিনুল ইসলাম শেরপুর জেলায় যোগদান ও দায়িত্বভার গ্রহণ” দেওয়ানগঞ্জে ছাত্র অধিকার পরিষদের ত্রি বার্ষিক সম্মেলন। অর্থের বিনিময়ে পেলেন রেহাই মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আগ মুহূর্তে

মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিমে জলাবদ্ধতা এখন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

মেহেদী হাসান অলি 
  • নিউজ প্রকাশের সময় : ০৯:৫৫:৩৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ জুন ২০২৪ ২৪ বার পড়া হয়েছে

মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিমে খাল, ডোবা, নালা অবৈধ দখলের কারণে জলাবদ্ধতা এখন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।সরকারি ও এলাকাভিত্তিক-ব্যক্তিমালিকানাধীন অনেকগুলো খাল, ডোবা, নালা ও জলাশয় পরিষ্কার করা জরুরী।এলাকাবাসীর প্রতি আমার খোলা চিঠি!! আসসালামু আলাইকুম প্রিয় “চন্দনতলা” এলাকাবাসী সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।মীরকাদিম পৌরসভার মধ্যে সবচাইতে শান্তিপ্রিয় একটি এলাকার নাম চন্দনতলা। মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি।এমন একটি সুন্দর গ্রামে জন্মগ্রহণ করতে পেরে।পরিবেশ প্রকৃতির দিক দিয়ে পুরো পৌরসভার মধ্যে অন্যতম, তবে দুঃখের বিষয় এই যে বর্তমান সময়কাল খুব একটা ভালো যাচ্ছে না।সমাজব্যবস্থা ধ্বংসের ফলে হিংস্র ও উশৃংখল হচ্ছে সমাজের মানুষ।যার জ্বলজন্ত একটি নমুনা কিছুদিন আগেই আমাদের শান্তির ঠিকানা চন্দনতলাতে ঘটে গেল নারকীয় হত্যাকান্ড।হত্যাকাণ্ডটি সংগঠিত হয়েছিল রাতের আধারে একজন নির্মো বৃত্ত মিশুক চালক এর উপরে।কে বা কারা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে এখনো তা নিশ্চিত করা যায়নি।এই ঘটনাটি এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।যা গ্রামের প্রত্যেকটা বিবেকবান মানুষের বিবেককে নাড়া দিয়েছে।আমার মনে হয় এই বিষয়ে সকলের চোখ কান খোলা রেখা।আরো বেশি সচেতন হওয়া উচিত।যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন এই এলাকার শান্তি মানুষদের দেখতে না হয় এই দোয়াই করি।আজকে যে বিষয়টাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে লিখতে বসলাম সেটা হচ্ছেঃআমাদের মহল্লার প্রতিটা জলাশয় দূষণের মাত্রা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যা এখন মৃতপ্রায়।আমি জানিনা সমাজের বিজ্ঞ মানুষগুলোর ক্ষেত্রে এই বিষয়টা কেন গুরুত্ব পাচ্ছে না?প্রাকৃতিক জলাধার গুলো, পরিবেশ প্রকৃতির ও অক্সিজেনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।আলহামদুলিল্লাহ আমাদের এলাকায় পর্যাপ্ত জলাশয় থাকার পরেও পরিবেশ সুন্দর ও সংরক্ষণের জন্য এদিকে তেমন একটা খেয়াল রাখছি না আমরা।প্রতিটা জলাশয় আজ ডোবায় পরিণত হয়েছে।যার ফলে নিজেদের এলাকার পরিবেশসহ আশপাশের এলাকার পরিবেশে দূষণ করছে।তাই নিজ নিজ আওতাধীন এলাকার সব নালা-নর্দমা, ডোবা,খাল ও জলাশয় পরিষ্কার করে রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থা করা প্রতিটি সচেতন নাগরিকের উচিত।তাই চন্দনতলা এলাকাসহ আশেপাশের এলাকার সকলের প্রতি আহ্বান পরিবেশ ও মানবিকতার কথা চিন্তা এসব জলাশয় গুলোকে সংরক্ষণের জন্য আপনাদের সহযোগিতা একান্তভাবে প্রয়োজন।গাছ গাছালি ও পরিবেশে ঘেরা এই এলাকার চারপাশ দিয়ে বয়ে গেছে ছোট বড় খাল।এইসব খাল ও জলাদার পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোর কাছ থেকে কিছুটা সীমান্ত বর্ডারের মত কাজ করছে।খুব দুঃখের সাথে বলতে হয় এসব জলাধার ও খাল গুলি এখন আর আগের মত কাজ করছে না।প্রায় সবগুলি খাল ও জলাধার পরিবেশ দূষণের কারণে আজ মৃতপ্রায়।পরিবেশ ও প্রকৃতিকে করছে মারাত্মকভাবে ক্ষতি।বিশেষ করে চন্দনতলা পশ্চিম পাড়ার জলাদার গুলি গৃহস্থালী বর্জ্য,আবর্জনা ও পলিথিন এর কারণে পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ হিসেবে দেখা দিয়েছে।যার কারণে খাল ও নালা গুলি প্রায় সবগুলি বন্ধ হয়ে গেছে।যার কারনে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা নাই।এর ফলে দীর্ঘদিন পানি জমে থাকে আর পানি জমে থাকার কারণে অল্প বৃষ্টিতেই খাল ডুবা নালা সহ সকল জলাধার গুলো ডুবে যায়।পানির স্তর বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে অল্পতেই ফসলি জমি ও ভিটা জমির গাছের গোড়া পচে যাওয়াসহ নানা বিধি সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে পরিবেশ ও মানুষের।বর্তমানে সময়ে জনসংখ্যা ও চাহিদা বৃদ্ধির ফলে দূষণের মাত্র বেড়েছে।তাই পরিবেশের ভারসাম্য ঠিক থাকছে না।যার বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হচ্ছে এলাকাবাসী।তাই এলাকার উন্নয়নমূলক কাজের দায়িত্বে যারা আছেন তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।অন্যথায় এলাকার পরিবেশ দূষণ সহ পরিবেশের মুখ্য উপকরণ মানুষের বন্ধু গাছ সহ পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যাবে।সরকারি ও এলাকাভিত্তিক -ব্যক্তিমালিকানাধীন অনেকগুলো নালা, ডোবা, খাল ও জলাশয় পরিষ্কার করা জরুরী।করণীয়ঃ১/ডোবা নালা খাল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা,পানি নিষ্কাশনের জায়গাগুলো অবমুক্ত করা।২/ গৃহস্থালী বর্জ্য ও আবর্জনা গুলি নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে বর্জ্য স্থায়ীভাবে সরিয়ে নেওয়া। ৩/জলবদ্ধতার কারণে যাতে করে ডোবা নালা খাল এর আশপাশে পরিবেশ ও মানুষের জন্য উপকারী গাছপালা কে রক্ষা করার জন্য দ্রুত সেচপাম এর মাধ্যমে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করতে হবে এবং ভবিষ্যতের জন্য স্থায়ীভাবে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ৪/মানুষের ব্যবহার্য ও গৃহস্থালি বর্জ নির্দিষ্ট স্থান থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য স্থায়ীভাবে সমাধানের জন্য জনপ্রতিনিধিদের সাথে নিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া।এই বিষয়ে আরো যদি কারো মতামত থাকে পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়ে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিমে জলাবদ্ধতা এখন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

নিউজ প্রকাশের সময় : ০৯:৫৫:৩৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ জুন ২০২৪

মুন্সীগঞ্জের মিরকাদিমে খাল, ডোবা, নালা অবৈধ দখলের কারণে জলাবদ্ধতা এখন গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়েছে।সরকারি ও এলাকাভিত্তিক-ব্যক্তিমালিকানাধীন অনেকগুলো খাল, ডোবা, নালা ও জলাশয় পরিষ্কার করা জরুরী।এলাকাবাসীর প্রতি আমার খোলা চিঠি!! আসসালামু আলাইকুম প্রিয় “চন্দনতলা” এলাকাবাসী সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।মীরকাদিম পৌরসভার মধ্যে সবচাইতে শান্তিপ্রিয় একটি এলাকার নাম চন্দনতলা। মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে শুকরিয়া জ্ঞাপন করছি।এমন একটি সুন্দর গ্রামে জন্মগ্রহণ করতে পেরে।পরিবেশ প্রকৃতির দিক দিয়ে পুরো পৌরসভার মধ্যে অন্যতম, তবে দুঃখের বিষয় এই যে বর্তমান সময়কাল খুব একটা ভালো যাচ্ছে না।সমাজব্যবস্থা ধ্বংসের ফলে হিংস্র ও উশৃংখল হচ্ছে সমাজের মানুষ।যার জ্বলজন্ত একটি নমুনা কিছুদিন আগেই আমাদের শান্তির ঠিকানা চন্দনতলাতে ঘটে গেল নারকীয় হত্যাকান্ড।হত্যাকাণ্ডটি সংগঠিত হয়েছিল রাতের আধারে একজন নির্মো বৃত্ত মিশুক চালক এর উপরে।কে বা কারা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে এখনো তা নিশ্চিত করা যায়নি।এই ঘটনাটি এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।যা গ্রামের প্রত্যেকটা বিবেকবান মানুষের বিবেককে নাড়া দিয়েছে।আমার মনে হয় এই বিষয়ে সকলের চোখ কান খোলা রেখা।আরো বেশি সচেতন হওয়া উচিত।যাতে করে এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন এই এলাকার শান্তি মানুষদের দেখতে না হয় এই দোয়াই করি।আজকে যে বিষয়টাকে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে লিখতে বসলাম সেটা হচ্ছেঃআমাদের মহল্লার প্রতিটা জলাশয় দূষণের মাত্রা এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যা এখন মৃতপ্রায়।আমি জানিনা সমাজের বিজ্ঞ মানুষগুলোর ক্ষেত্রে এই বিষয়টা কেন গুরুত্ব পাচ্ছে না?প্রাকৃতিক জলাধার গুলো, পরিবেশ প্রকৃতির ও অক্সিজেনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।আলহামদুলিল্লাহ আমাদের এলাকায় পর্যাপ্ত জলাশয় থাকার পরেও পরিবেশ সুন্দর ও সংরক্ষণের জন্য এদিকে তেমন একটা খেয়াল রাখছি না আমরা।প্রতিটা জলাশয় আজ ডোবায় পরিণত হয়েছে।যার ফলে নিজেদের এলাকার পরিবেশসহ আশপাশের এলাকার পরিবেশে দূষণ করছে।তাই নিজ নিজ আওতাধীন এলাকার সব নালা-নর্দমা, ডোবা,খাল ও জলাশয় পরিষ্কার করে রক্ষণাবেক্ষণের ব্যবস্থা করা প্রতিটি সচেতন নাগরিকের উচিত।তাই চন্দনতলা এলাকাসহ আশেপাশের এলাকার সকলের প্রতি আহ্বান পরিবেশ ও মানবিকতার কথা চিন্তা এসব জলাশয় গুলোকে সংরক্ষণের জন্য আপনাদের সহযোগিতা একান্তভাবে প্রয়োজন।গাছ গাছালি ও পরিবেশে ঘেরা এই এলাকার চারপাশ দিয়ে বয়ে গেছে ছোট বড় খাল।এইসব খাল ও জলাদার পার্শ্ববর্তী এলাকাগুলোর কাছ থেকে কিছুটা সীমান্ত বর্ডারের মত কাজ করছে।খুব দুঃখের সাথে বলতে হয় এসব জলাধার ও খাল গুলি এখন আর আগের মত কাজ করছে না।প্রায় সবগুলি খাল ও জলাধার পরিবেশ দূষণের কারণে আজ মৃতপ্রায়।পরিবেশ ও প্রকৃতিকে করছে মারাত্মকভাবে ক্ষতি।বিশেষ করে চন্দনতলা পশ্চিম পাড়ার জলাদার গুলি গৃহস্থালী বর্জ্য,আবর্জনা ও পলিথিন এর কারণে পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ হিসেবে দেখা দিয়েছে।যার কারণে খাল ও নালা গুলি প্রায় সবগুলি বন্ধ হয়ে গেছে।যার কারনে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা নাই।এর ফলে দীর্ঘদিন পানি জমে থাকে আর পানি জমে থাকার কারণে অল্প বৃষ্টিতেই খাল ডুবা নালা সহ সকল জলাধার গুলো ডুবে যায়।পানির স্তর বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে অল্পতেই ফসলি জমি ও ভিটা জমির গাছের গোড়া পচে যাওয়াসহ নানা বিধি সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে পরিবেশ ও মানুষের।বর্তমানে সময়ে জনসংখ্যা ও চাহিদা বৃদ্ধির ফলে দূষণের মাত্র বেড়েছে।তাই পরিবেশের ভারসাম্য ঠিক থাকছে না।যার বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সম্মুখীন হচ্ছে এলাকাবাসী।তাই এলাকার উন্নয়নমূলক কাজের দায়িত্বে যারা আছেন তাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।অন্যথায় এলাকার পরিবেশ দূষণ সহ পরিবেশের মুখ্য উপকরণ মানুষের বন্ধু গাছ সহ পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি হয়ে যাবে।সরকারি ও এলাকাভিত্তিক -ব্যক্তিমালিকানাধীন অনেকগুলো নালা, ডোবা, খাল ও জলাশয় পরিষ্কার করা জরুরী।করণীয়ঃ১/ডোবা নালা খাল পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা,পানি নিষ্কাশনের জায়গাগুলো অবমুক্ত করা।২/ গৃহস্থালী বর্জ্য ও আবর্জনা গুলি নির্দিষ্ট স্থানে ফেলা এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে বর্জ্য স্থায়ীভাবে সরিয়ে নেওয়া। ৩/জলবদ্ধতার কারণে যাতে করে ডোবা নালা খাল এর আশপাশে পরিবেশ ও মানুষের জন্য উপকারী গাছপালা কে রক্ষা করার জন্য দ্রুত সেচপাম এর মাধ্যমে অতিরিক্ত পানি নিষ্কাশন করতে হবে এবং ভবিষ্যতের জন্য স্থায়ীভাবে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে। ৪/মানুষের ব্যবহার্য ও গৃহস্থালি বর্জ নির্দিষ্ট স্থান থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য স্থায়ীভাবে সমাধানের জন্য জনপ্রতিনিধিদের সাথে নিয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া।এই বিষয়ে আরো যদি কারো মতামত থাকে পরামর্শ ও সহযোগিতা নিয়ে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন।