ঢাকা ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
টাঙ্গাইলে যুব অধিকার পরিষদের ৭ দফা দাবীতে মানববন্ধন মিয়া জমির শাহ্ বাজার ব্যবসায়ী মোঃ এমরানের মিথ্যা দর্শনের অপবাদের বিচার চাইলেন, বাজার ব্যবসায়ী ও হিন্দু সম্প্রদায় জামাত নেতা শফিকুর রহমান দেশ নিয়ে কিছু ভাইরাল কথা  চোর সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা সাথে আবুবাকের মজুমদারকে জড়ানোর প্রচেষ্টা রাউজানের পশ্চিম গুজরায় সূলভ মূল্যে খাদ্য সামগ্রী পেল ৪শ জন চাঁদাবাজির অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করে নাগরপুর বিএনপির সংবাদ সম্মেলন সাগর -রুনি হত্যার বিচারের দাবীতে বৈষম্য বিরোধী সাংবাদিক ঐক্যের মানববন্ধন জেলা বিএনপি আহবায়ক এড.মান্নানের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়। অর্ধাহারে-অনাহারে ১৪শ চা শ্রমিক তিন মাস ধরে বন্ধ মজুরি নতুন ভিসি ওমর ফারুক চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের 

হুমকির মুখে বাংলাদেশের আকাশ সিমা আল্লাহর গজব পড়ুক যারা আমাদের দেশটা লুটপাট করে খাইছে 

রিপোর্টার সাহিদ মন্ডল 
  • নিউজ প্রকাশের সময় : ০৭:৫৬:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১২ বার পড়া হয়েছে

দক্ষিন এশিয়ায় একমাত্র বাংলাদেশের আকাশ ব্যবহার করলে অন্তত ৯৫ ভাগ বানিজ্যিক বিমানকে- বাংলাদেশকে কোন ডলার দিতে হয় না। বাংলাদেশের আকাশ ব্যবহার হয়, অথচ চার্জ পায় ভারত। ভারতের রাডার থেকে সিগনাল রেজিস্ট্রার করা হয়, তাই এইসব বিমান থেকে বাংলাদেশের আকাশ সীমা ব্যবহারের সকল অর্থ পায় ভারত। আন্তর্জাতিক নিয়মে কোন দেশের আকাশ, অন্য দেশের বানিজ্যিক বিমান ব্যবহার করলে- অন্তত পাঁচশত ডলার দিতে হয় সেই দেশকে।মূল কারন হল- ১৯৮০ সালে জিয়া আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর (বর্তমান শাহ জালাল (রহঃ) বিমান বন্দর) এ একটি মাত্র রাডার বসানো হয় ও কমিশন করা হয়। এই একটি মাত্র রাডার দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের আকাশ পাহারা দেয়া হয়। ৪৪ বছরের পুরাতন রাডার যা অনেক বছর আগেই ডেট এক্সপায়ারড হয়ে গেছে। কিন্তু এখনও বারবার মেরামত করে প্রথম প্রজন্মের এই রাডারই ব্যবহার করতে হয়। এত পুরাতন রাডার দক্ষিন এশিয়ায় শুধুমাত্র বাংলাদেশই ব্যবহার করে। যার কার্যক্ষমতা আন্তর্জাতিক মান দন্ডে প্রশ্নের মুখে বহুদিন থেকে। মজার তথ্য হল হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে ২০১৭ সালে চট্টগ্রামের জন্য নতুন একটি ৪র্থ প্রজন্মের রাডার কেনা হয়। উক্ত সেই রাডারটি ২০১৭ সালে স্থাপন করা হলেও এখন পর্যন্ত চালু করে কমিশন করা সম্ভব হয় নাই। ভারতের কারণেই এই রাডার সচল করা হচ্ছে না বলে শোনা যাচ্ছে । রাডারটি বসানোর সময়েও ভারত আপত্তি জানায়। অথচ ভারত তাদের রাডার ব্যবহার করে বাংলাদেশের আকাশ সীমা ভাড়া গুনছে আন্তর্জাতিক বিমান সংস্থাগুলো থেকে। যার বার্ষিক আয়ের পরিমান প্রায় ১০০ কোটি ডলারের উপরে। এক ভারতকেই প্রতিদিন গড়ে একশোর উপর বিমান বাংলাদেশের আকাশ সীমা ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রদেশে যাতায়ত করতে হয়। অথচ ছয় বছর থেকে চট্টগ্রামের রাডারটি অযত্নে থেকে মেয়াদ হারাচ্ছে প্রতিদিনবি:দ্র: হাসিনা চলে যাওয়ার পর তারা নড়েচড়ে উঠছে, তাই বাংলাদেশী মানুষের কমেন্টে গিয়ে আবল-তাবল বকছে। আমার এই পোস্টেও ভারতীয় কিছু শুকর আসতে পারে

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

হুমকির মুখে বাংলাদেশের আকাশ সিমা আল্লাহর গজব পড়ুক যারা আমাদের দেশটা লুটপাট করে খাইছে 

নিউজ প্রকাশের সময় : ০৭:৫৬:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

দক্ষিন এশিয়ায় একমাত্র বাংলাদেশের আকাশ ব্যবহার করলে অন্তত ৯৫ ভাগ বানিজ্যিক বিমানকে- বাংলাদেশকে কোন ডলার দিতে হয় না। বাংলাদেশের আকাশ ব্যবহার হয়, অথচ চার্জ পায় ভারত। ভারতের রাডার থেকে সিগনাল রেজিস্ট্রার করা হয়, তাই এইসব বিমান থেকে বাংলাদেশের আকাশ সীমা ব্যবহারের সকল অর্থ পায় ভারত। আন্তর্জাতিক নিয়মে কোন দেশের আকাশ, অন্য দেশের বানিজ্যিক বিমান ব্যবহার করলে- অন্তত পাঁচশত ডলার দিতে হয় সেই দেশকে।মূল কারন হল- ১৯৮০ সালে জিয়া আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর (বর্তমান শাহ জালাল (রহঃ) বিমান বন্দর) এ একটি মাত্র রাডার বসানো হয় ও কমিশন করা হয়। এই একটি মাত্র রাডার দিয়ে ডিজিটাল বাংলাদেশের আকাশ পাহারা দেয়া হয়। ৪৪ বছরের পুরাতন রাডার যা অনেক বছর আগেই ডেট এক্সপায়ারড হয়ে গেছে। কিন্তু এখনও বারবার মেরামত করে প্রথম প্রজন্মের এই রাডারই ব্যবহার করতে হয়। এত পুরাতন রাডার দক্ষিন এশিয়ায় শুধুমাত্র বাংলাদেশই ব্যবহার করে। যার কার্যক্ষমতা আন্তর্জাতিক মান দন্ডে প্রশ্নের মুখে বহুদিন থেকে। মজার তথ্য হল হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে ২০১৭ সালে চট্টগ্রামের জন্য নতুন একটি ৪র্থ প্রজন্মের রাডার কেনা হয়। উক্ত সেই রাডারটি ২০১৭ সালে স্থাপন করা হলেও এখন পর্যন্ত চালু করে কমিশন করা সম্ভব হয় নাই। ভারতের কারণেই এই রাডার সচল করা হচ্ছে না বলে শোনা যাচ্ছে । রাডারটি বসানোর সময়েও ভারত আপত্তি জানায়। অথচ ভারত তাদের রাডার ব্যবহার করে বাংলাদেশের আকাশ সীমা ভাড়া গুনছে আন্তর্জাতিক বিমান সংস্থাগুলো থেকে। যার বার্ষিক আয়ের পরিমান প্রায় ১০০ কোটি ডলারের উপরে। এক ভারতকেই প্রতিদিন গড়ে একশোর উপর বিমান বাংলাদেশের আকাশ সীমা ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রদেশে যাতায়ত করতে হয়। অথচ ছয় বছর থেকে চট্টগ্রামের রাডারটি অযত্নে থেকে মেয়াদ হারাচ্ছে প্রতিদিনবি:দ্র: হাসিনা চলে যাওয়ার পর তারা নড়েচড়ে উঠছে, তাই বাংলাদেশী মানুষের কমেন্টে গিয়ে আবল-তাবল বকছে। আমার এই পোস্টেও ভারতীয় কিছু শুকর আসতে পারে