আজ লিটল জুয়েল সমবায় স্কুলের প্রাক্তন ছাত্র পরিষদের উদ্যোগে দোয়া ও ইফতার মাহফিল আয়োজন করা হয়।উক্ত মাহফিলে উপস্তিত ছিলেন অত্রপ্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক জনাব ছৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী।জনাব মিনহাজ উদ্দিন স্যার (কো- অডিনেটর),জনাব নুরুল আমিন ছোট সহকারী প্রধান শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক বৃন্দ।উপস্থিত ছিলেন অত্র প্রতিষ্ঠানের সকল প্রাক্তন শিক্ষাথী যারা এখন বিভিন্ন কলেজে, ইউনিভার্সিটি, মেডিকেল কলেজ অধায়নত রয়েছে। মনের এই আকুতি আর চাওয়া পাওয়ার ব্যকুলতায় আবদ্ধ হয়ে,বন্ধুত্বের একগুচ্ছ মিলনমেলার আহবানের আমন্ত্রণে সকলেই একত্রিত হতে চাই শত ব্যস্ততার মাঝেও! এরই ধারাবাহিকতায় আজ ইফতারের আয়োজন করে লিটল জুয়েল সমবায় স্কুল প্রাক্তন ছাত্র পরিষদ। জীবনের ঐতিহাসিক স্মৃতি বিজরিত সেই স্মৃতিময় বিদ্যালয়ের অতি পরিচিত নিজো স্কুলের আঙ্গিনার মুক্ত চত্বরের মায়ায় জড়িয়ে থাকা দূরর্বা ঘসের নরম মাটির বিছানায় সকলেই অতি যত্নে আজ ইফতার মাহফিলে শরিক হয়ে মোনাজাতের মাধ্যমে মৃত জনিত কারনে হারানো শিক্ষাথী/ ক্লাসমেট সহপাঠী বন্ধু দের স্মৃতিচারনের আবেগমাখা অনুভূতি ও বিদায়ী বন্ধুদের রুহের শান্তির জন্য মাগফিরাত কামনায় মোনাজাত করে ইফতার মহাফিলের অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।ইফতারের আগে ও পরে সকলে সকল স্কুল বন্ধুদের একত্রে উপস্থিতি পেয়ে আনন্দে বিমোহিত হয়ে সকলে সকলের সঙ্গে মোলাকাত ও সৌজন্য সাক্ষাৎতে মিলিত হয়ে উঠে। তারুণ্যের মেলা, জীবন বেলার শেষ বিকেলের গোধূলি বেলাতেও ঘরে ফিরতে চাইনা স্বপ্নে বিভর এই উদাসী মনটা।”তাইতো কবির ভাষায় বলিতেই হয়,”যেতে নাহি মন নাহি চাই,তবুও তো যেতে দিতেই হয়।” সর্বপরি সব কিছুরই শেষ বলে একটি পরিবেশ ও শব্দ আছে, এহাই চিরন্তন সত্য ও বাস্তবতা! আজকের এই ইফতার মহাফিলে উপস্থিত সকল অংশিদার ও ব্যাচমেট/সহপার্ঠী ক্লাসমেট। এ-ই স্কুলের আমিও একজন ‘জেএসসি ১৮ব্যাচের ছাত্র। ইফতার মহাফিল শেষে সকলেই সকলের সঙ্গে কুশালাদী শেষ করে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।