ঢাকা ১০:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
জেলা বিএনপি আহবায়ক এড.মান্নানের সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়। অর্ধাহারে-অনাহারে ১৪শ চা শ্রমিক তিন মাস ধরে বন্ধ মজুরি নতুন ভিসি ওমর ফারুক চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের  চাঁদায় নদী ভাঙন রোধের চেষ্টা কুড়িগ্রামে গ্রামবাসীর স্বেচ্ছাশ্রম- নাগরপুরে ডিমের দাম বৃদ্ধি , ক্রেতাদের মাঝে অস্বস্থির ক্ষোভ  নোয়াখালীতে ফকির চাড়ুমিজি মাজারে চলছে লক্ষ লক্ষ টাকার রমরমা বাণিজ্য শেরপুরে ছাত্র অধিকার পরিষদের জনসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ  শ্রমিকদের সংঘর্ষ, নিহত ১ আশুলিয়ায় দুই পোশাক কারখানার  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস পুনর্গঠনের লক্ষ্যে ১২ দফা  বিশ্বের সকল মানুষ যেন মহানবী (সা.)-এর শিক্ষা, আদর্শ ও ত্যাগে উজ্জীবিত হয়ে উঠে।

চিটাগাং রোডে মা হাসপাতালে ডাক্তার ফারহানা রোগীর পরীক্ষার রিপোর্ট দেখেও হাতিয়ে নিচ্ছে জনপ্রতি চারশত টাকা।

ফাতেমা আক্তার মাহমুদা ইভা রিপোর্ট নারায়ণগঞ্জ
  • নিউজ প্রকাশের সময় : ০২:১৭:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩ ১৪৮ বার পড়া হয়েছে

চিটাগাং রোডে মা হাসপাতালে ডাক্তার ফারহানা রোগীর পরীক্ষার রিপোর্ট দেখেও হাতিয়ে নিচ্ছে জনপ্রতি চারশত টাকা

 

 

 

 

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানাধীন চিটাগাং রোডস্থ হাজী ইব্রাহিম খলিল শপিং কমপ্লেক্স এন্ড প্রিয়ম নিবাসে অবস্থিত মা হাসপাতালে ডাক্তারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে।

সুত্রে জানা যায় মা হাসপাতালে ডাক্তার ফারহানা তাবাসসুম রোগী দেখেন সপ্তাহে ৩ দিন বিকেল ৫ টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত। অভিযোগ উঠেছে তাঁর সহকর্মী সহ তিনি রোগীদের সাথে ভালো ব্যবহার করেন না এমনকি সম্মানীত ব্যাক্তিদের সাথে বাজে ব্যবহার করে থাকেন। সম্প্রতি জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার সমাজকল্যান সম্পাদক সাংবাদিক মাহমুদুল হাসান সম্রাটের সহধর্মিনী শারিরিক অসুস্থতার জন্য ডাক্তার ফারহানা তাবাসসুম এর কাছে চিকিৎসা নিতে গেলে সেখানে বিশৃংখলা দেখে পরিচয় দিলেও তারা সম্মানহানীকর কথা বলে। পরবর্তিতে ডাক্তারের চিকিৎসা শেষে রোগী সহকর্মিদের কাছে ডাক্তারের মুঠো ফোনের নাম্বার চাইলে সেখানেও তাদের শত নিয়ম শুনতে হয়েছে এবং রোগীকে প্রেসক্রিপশনে দেওয়া কর্তিপক্ষের নাম্বারে পরামর্শ করার জন্য বলা হয়, ঐ নাম্বারটি কোন ডাক্তারের না। পরে বিষয়টি বিল্ডিং এর মালিক আলহাজ্ব হাবিবুল্লা (কাঁচপুরী) সাহেবকে অবগত করেন সাংবাদিক সম্রাট, আলহাজ্ব হাবিবুল্লা (কাঁচপুরী) বিষয়টি অবগত হওয়ার পরে হাসপাতাল কর্তপক্ষের সাথে তিনি কথা বললেও বিষয়টি গুরুত্ব দেননি হাসপাতাল কর্তপক্ষ। এদিকে সাংবাদিকের সহধর্মিনিকে চিকিৎসা শেষে বেশ কিছু ইনভেসটিকেশন দেন ডাক্তার ফারহানা তাবাসসুম পরে একটি ল্যাব হতে পরীক্ষা শেষে ডাক্তারকে রিপোর্ট দেখাতে গেলে সেখানেও ডাক্তারকে চারশত টাকা দিতে হয়। জেলা সিভিল সার্জন সুত্রে জানা যায় রোগী দেখে একজন ডাক্তার ভিজিট নিতে পারবেন, কিন্তু পরীক্ষার রিপোর্ট দেখে বারতি টাকা নেওয়ার কোন নিয়ম নেই। প্রশ্ন উঠেছে সাংবাদিকরা জাতির বিবেক সেখানে ভালো চিকিৎসার জন্য রোগী তার পরিবারের ব্যাক্তিগত পরিচয় দিতেই পারে কিন্তু জাতির বিবেকদের পরিচয় পাওয়ার পরও অসৎআচারণ করা ভ্রষ্টারের সামিল। ভুক্তভোগীরা মনে করেন ডাক্তাররা রোগীদের সেবা দেওয়ার শপথ নিলেও সেই শপথ কিছু অসাধু ডাক্তারগণ ভঙ্গ করে চিকিৎসা পেশায় নিয়োজিত তাই তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে। ভুক্তিভোগীরা আরো মনে করেন এদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা না নিলে সাধারণ রোগীরা সেবা থেকে একদিকে বঞ্চিত হবে অন্যদিকে হয়রানীর শিকার হবে। তাই সুশিল সমাজ মনে করেন অতি দ্রুত ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হোক।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

চিটাগাং রোডে মা হাসপাতালে ডাক্তার ফারহানা রোগীর পরীক্ষার রিপোর্ট দেখেও হাতিয়ে নিচ্ছে জনপ্রতি চারশত টাকা।

নিউজ প্রকাশের সময় : ০২:১৭:৩৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ নভেম্বর ২০২৩

চিটাগাং রোডে মা হাসপাতালে ডাক্তার ফারহানা রোগীর পরীক্ষার রিপোর্ট দেখেও হাতিয়ে নিচ্ছে জনপ্রতি চারশত টাকা

 

 

 

 

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানাধীন চিটাগাং রোডস্থ হাজী ইব্রাহিম খলিল শপিং কমপ্লেক্স এন্ড প্রিয়ম নিবাসে অবস্থিত মা হাসপাতালে ডাক্তারের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে।

সুত্রে জানা যায় মা হাসপাতালে ডাক্তার ফারহানা তাবাসসুম রোগী দেখেন সপ্তাহে ৩ দিন বিকেল ৫ টা হতে রাত ৮টা পর্যন্ত। অভিযোগ উঠেছে তাঁর সহকর্মী সহ তিনি রোগীদের সাথে ভালো ব্যবহার করেন না এমনকি সম্মানীত ব্যাক্তিদের সাথে বাজে ব্যবহার করে থাকেন। সম্প্রতি জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার সমাজকল্যান সম্পাদক সাংবাদিক মাহমুদুল হাসান সম্রাটের সহধর্মিনী শারিরিক অসুস্থতার জন্য ডাক্তার ফারহানা তাবাসসুম এর কাছে চিকিৎসা নিতে গেলে সেখানে বিশৃংখলা দেখে পরিচয় দিলেও তারা সম্মানহানীকর কথা বলে। পরবর্তিতে ডাক্তারের চিকিৎসা শেষে রোগী সহকর্মিদের কাছে ডাক্তারের মুঠো ফোনের নাম্বার চাইলে সেখানেও তাদের শত নিয়ম শুনতে হয়েছে এবং রোগীকে প্রেসক্রিপশনে দেওয়া কর্তিপক্ষের নাম্বারে পরামর্শ করার জন্য বলা হয়, ঐ নাম্বারটি কোন ডাক্তারের না। পরে বিষয়টি বিল্ডিং এর মালিক আলহাজ্ব হাবিবুল্লা (কাঁচপুরী) সাহেবকে অবগত করেন সাংবাদিক সম্রাট, আলহাজ্ব হাবিবুল্লা (কাঁচপুরী) বিষয়টি অবগত হওয়ার পরে হাসপাতাল কর্তপক্ষের সাথে তিনি কথা বললেও বিষয়টি গুরুত্ব দেননি হাসপাতাল কর্তপক্ষ। এদিকে সাংবাদিকের সহধর্মিনিকে চিকিৎসা শেষে বেশ কিছু ইনভেসটিকেশন দেন ডাক্তার ফারহানা তাবাসসুম পরে একটি ল্যাব হতে পরীক্ষা শেষে ডাক্তারকে রিপোর্ট দেখাতে গেলে সেখানেও ডাক্তারকে চারশত টাকা দিতে হয়। জেলা সিভিল সার্জন সুত্রে জানা যায় রোগী দেখে একজন ডাক্তার ভিজিট নিতে পারবেন, কিন্তু পরীক্ষার রিপোর্ট দেখে বারতি টাকা নেওয়ার কোন নিয়ম নেই। প্রশ্ন উঠেছে সাংবাদিকরা জাতির বিবেক সেখানে ভালো চিকিৎসার জন্য রোগী তার পরিবারের ব্যাক্তিগত পরিচয় দিতেই পারে কিন্তু জাতির বিবেকদের পরিচয় পাওয়ার পরও অসৎআচারণ করা ভ্রষ্টারের সামিল। ভুক্তভোগীরা মনে করেন ডাক্তাররা রোগীদের সেবা দেওয়ার শপথ নিলেও সেই শপথ কিছু অসাধু ডাক্তারগণ ভঙ্গ করে চিকিৎসা পেশায় নিয়োজিত তাই তাদের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে। ভুক্তিভোগীরা আরো মনে করেন এদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা না নিলে সাধারণ রোগীরা সেবা থেকে একদিকে বঞ্চিত হবে অন্যদিকে হয়রানীর শিকার হবে। তাই সুশিল সমাজ মনে করেন অতি দ্রুত ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হোক।