ঢাকা ০৭:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
অর্ধাহারে-অনাহারে ১৪শ চা শ্রমিক তিন মাস ধরে বন্ধ মজুরি নতুন ভিসি ওমর ফারুক চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের  চাঁদায় নদী ভাঙন রোধের চেষ্টা কুড়িগ্রামে গ্রামবাসীর স্বেচ্ছাশ্রম- নাগরপুরে ডিমের দাম বৃদ্ধি , ক্রেতাদের মাঝে অস্বস্থির ক্ষোভ  নোয়াখালীতে ফকির চাড়ুমিজি মাজারে চলছে লক্ষ লক্ষ টাকার রমরমা বাণিজ্য শেরপুরে ছাত্র অধিকার পরিষদের জনসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ  শ্রমিকদের সংঘর্ষ, নিহত ১ আশুলিয়ায় দুই পোশাক কারখানার  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস পুনর্গঠনের লক্ষ্যে ১২ দফা  বিশ্বের সকল মানুষ যেন মহানবী (সা.)-এর শিক্ষা, আদর্শ ও ত্যাগে উজ্জীবিত হয়ে উঠে। নাগরপুরে কবরস্থানের সৌন্দর্য বর্ধনে ধুবড়িয়া ব্রাদার্সের দৃষ্টিনন্দন উদ্যোগ 

চুয়াডাঙ্গায় ‘সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা

মোঃ মহিবুল ইসলাম খুলনা বিভাগীয় ব্যুরো চিফ
  • নিউজ প্রকাশের সময় : ১১:৪১:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪ ৪৬ বার পড়া হয়েছে

চুয়াডাঙ্গায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ‘সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার জেলা মডেল মসজিদস্থ ইসলামিক ফাউন্ডেশন চুয়াডাঙ্গা জেলা কার্যালয়ের মিলনায়তনে সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক একেএম শাহীন কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কবীর হোসেন ও চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) রিয়াজুল ইসলাম (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত)।এছাড়াও বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা কোর্ট জামে মসজিদের খতিব মুফতী রুহুল আমিন। সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন জেলা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড সুপারভাইজার জিয়াউর রহমান।আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ইমাম, মুয়াজ্জিম, খতিব ও উলামায়ে কেলামগণ মুসলিম ধর্মানুসারীদের নেতা। তারা চাইলে অনেক কিছুই করতে পারেন। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে ইমামদের সজাগ হতে হবে। এ কাজে জনগণকে অবহিত করতে হবে, সকলকে সতর্ক করতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ প্রতিরোধে মানসিকতার পরিবর্তন খুবই জরুরি। আর এ মানসিকতা পরিবর্তনের জন্য পরিবার থেকেই কাজ কারতে হবে। এ বিষয়ে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তা ভাবনার পরিবর্তনের জন্য ব্যাপক জনসচেতনতামূলক প্রচার ও প্রসার ঘটাতে হবে। যাতে করে একটি শিশু ও নারী আর কোনো সহিংসতা কিংবা নির্যাতনের শিকার না হয়।বক্তারা বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলামের আর্বিভাব হয়েছে শান্তি প্রতিষ্ঠা, মানবকল্যাণ ও মানবতার জন্য। ইসলাম মানুষকে প্রকৃত মানুষ বানানোর শিক্ষা দেয়। নবীকুল শিরোমনি হযরত মুহাম্মদ (সা.) বিশ্বে শান্তি, কল্যাণ ও মানবতা প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান। দ্বীনী দাওয়াত প্রদানের মাধ্যমে রাসূলে কারীম (সা.) ইসলাম প্রচার করেছিলেন। ইসলামে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদের কোন স্থান নেই। সমাজে সকলকে একযোগে আমাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে কাজ করতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

চুয়াডাঙ্গায় ‘সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা

নিউজ প্রকাশের সময় : ১১:৪১:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪

চুয়াডাঙ্গায় ইসলামিক ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ‘সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ প্রতিরোধে করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বুধবার জেলা মডেল মসজিদস্থ ইসলামিক ফাউন্ডেশন চুয়াডাঙ্গা জেলা কার্যালয়ের মিলনায়তনে সভা অনুষ্ঠিত হয়। জেলা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের উপ-পরিচালক একেএম শাহীন কবিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অতিথির বক্তব্য দেন চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কবীর হোসেন ও চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) রিয়াজুল ইসলাম (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতিপ্রাপ্ত)।এছাড়াও বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা কোর্ট জামে মসজিদের খতিব মুফতী রুহুল আমিন। সার্বিক পরিচালনায় ছিলেন জেলা ইসলামিক ফাউন্ডেশনের ফিল্ড সুপারভাইজার জিয়াউর রহমান।আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, ইমাম, মুয়াজ্জিম, খতিব ও উলামায়ে কেলামগণ মুসলিম ধর্মানুসারীদের নেতা। তারা চাইলে অনেক কিছুই করতে পারেন। সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে ইমামদের সজাগ হতে হবে। এ কাজে জনগণকে অবহিত করতে হবে, সকলকে সতর্ক করতে হবে। বক্তারা আরও বলেন, সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ প্রতিরোধে মানসিকতার পরিবর্তন খুবই জরুরি। আর এ মানসিকতা পরিবর্তনের জন্য পরিবার থেকেই কাজ কারতে হবে। এ বিষয়ে মানুষের দৃষ্টিভঙ্গি ও চিন্তা ভাবনার পরিবর্তনের জন্য ব্যাপক জনসচেতনতামূলক প্রচার ও প্রসার ঘটাতে হবে। যাতে করে একটি শিশু ও নারী আর কোনো সহিংসতা কিংবা নির্যাতনের শিকার না হয়।বক্তারা বলেন, ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলামের আর্বিভাব হয়েছে শান্তি প্রতিষ্ঠা, মানবকল্যাণ ও মানবতার জন্য। ইসলাম মানুষকে প্রকৃত মানুষ বানানোর শিক্ষা দেয়। নবীকুল শিরোমনি হযরত মুহাম্মদ (সা.) বিশ্বে শান্তি, কল্যাণ ও মানবতা প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান। দ্বীনী দাওয়াত প্রদানের মাধ্যমে রাসূলে কারীম (সা.) ইসলাম প্রচার করেছিলেন। ইসলামে জঙ্গি ও সন্ত্রাসবাদের কোন স্থান নেই। সমাজে সকলকে একযোগে আমাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ প্রতিরোধে কাজ করতে হবে।