ঢাকা ১২:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

আইইএবি এর মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ উদযাপন এবং ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠান সফলতার সাথে সম্পন্ন হয়েছে

ফাতেমা আক্তার মাহমুদ ইভা, স্টাফ রিপোর্টার 
  • নিউজ প্রকাশের সময় : ০৪:৪৫:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০২৪ ১১৮ বার পড়া হয়েছে

২৬ মার্চ ২০২৪ মঙ্গলবার ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইইএবি) দিনব্যাপী কর্মসূচির মাধ্যমে “মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস -২০২৪ সফলতার সাথে উদযাপন করেন। পাশাপাশি উক্ত সংগঠনটির বার্ষিক ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয় । ২৬ মার্চ সকালে সাভারস্থ জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে ৭১ এর বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করা হয়। পরবর্তীতে কল্যাণপুরস্থ বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটি (বিসিএস) এর মাল্টিপারপাস হল রুমে ৭১ এর চেতনায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ উপলক্ষে আলোচনা সভা সহ বিভিন্ন সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড, ইসলামিক কুইজ প্রতিযোগিতা এবং দ্বিতীয় বার্ষিক ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত ইফতার ও দোয়া মাহফিলে ৭১ এর বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।  উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টির সম্মানিত ডীন অধ্যাপক ড. প্রকৌশলী মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন; বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ এর কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য ড. প্রকৌশলী এম এম সিদ্দিক, পি. ইঞ্জিঃ । উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর সভাপতি প্রকৌঃ জাহাঙ্গীর আলম তুষার| উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজক কমিটির সভাপতি প্রকৌঃ মীর সালাত মাহমুদ। আলোচনার শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন এই সংগঠনের জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ আলমগীর।প্রধান অতিথি অধ্যাপক ড. প্রকৌশলী মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ শিল্প প্রতিষ্ঠানে এবং বেসরকারি/প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রকৌশলীদের বাদ দিয়ে সম্ভব নয়। কারণ এরাই দেশ গড়ার মূল কারিগর। তাই এই সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের সমস্যা সমাধানে সরকারকে কাজ করতে হবে। প্রাইভেট সেক্টর/ শিল্প সেক্টর একটি বৃহৎ পরিকাঠামো। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে হলে প্রতিটি সেক্টরকে/কাঠামোকে/ক্লাস্টার কে স্মার্ট করতে হবে। তাহলেই হবে সত্যিকারের স্মার্ট বাংলাদেশ। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ হলে এর সুবিধা আমরা সকলেই ভোগ করতে পারবো। তাই বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রকেৌশলী হিসেবে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখা উচিত এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে হলে প্রকৌশলী হিসেবে আমাদেরকে প্রতিনিয়ত আপডেইটড রাখতে হবে। তিনি আরো বলেন, শিল্প/প্রাইভেট সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের গুরুত্ব অপরিসীম। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ শিল্প ও বেসরকারি/প্রাইভেট সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের ছাড়া সম্ভব নয় অথচ এই সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের নেই কোন বেতন কাঠামো, চিকিৎসা/নিরাপত্তা ঝুঁকি ভ্রাতা, গ্রুপ ইন্সুরেন্স, প্রভিডেন্ট ফান্ড ও গ্রাচ্যুয়েটি ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি মনে করি, শিল্প/বেসরকারি/প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের ক্ষেত্রে ফ্রেশ ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এন্ট্রি লেভেলে সর্বনিম্ন বেতন ২০,০০০/- এবং শিল্প/বেসরকারি/প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের ক্ষেত্রে ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েট প্রকৌশলীদের এন্ট্রি লেভেলে সর্বনিম্ন বেতন ৩০,০০০/- নির্ধারণ করতে হবে। এটা করা উচিত। এই বিষয়ে সরকারের সংশিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।বিশেষ অতিথি ড. প্রকৌশলী এম এম সিদ্দিক, পি. ইঞ্জিঃ বক্তবের শুরুতে তিনি ৭১ এর বীর মক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধার সাথে স্বরণ করেন। তিনি বলেন, আমি জেনে খুশি হলাম; শিল্প/প্রাইভেট সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের জীবনমান উন্নয়ন ও অধিকার বাস্তবায়ন এবং সার্বিক কল্যাণার্থে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইইএবি) কাজ করে যাচ্ছে। সময়ের প্রয়োজনে এমন উদ্যোগ / এমন একটি সংগঠনের বিষণ প্রয়োজন ছিলো। দ্রততার সাথে এই সংগঠন এগিয়ে যাচ্ছে, দ্রততার সাথে এভাবে আরো এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। আমি একজন প্রকৌশলী হিসেবে এই সংগঠনের সাথে একাত্তা প্রকাশ করছি। ভবি্ষ্যতে এই সংগঠনের সার্বিক কর্মকান্ডে আমার সহয়োগীতা থাকবে। আমি এটাও বিশ্বাস করি স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে এই সংগঠন গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে। তিনি আরো বলেন, অন্যান পেশার চেয়ে একজন প্রকৌশলী হিসেবে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলা সহজ। তাই চাকুরী পিছনে না ঘুরে নিজ নিজ মেধা দিয়ে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। উদ্যোক্তা হতে হবে, তাহলে নিজের কর্মসংস্থান হবে এবং অন্যের জন্যও কর্মের সুযোগ হবে। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক প্রকৌঃ জাহাঙ্গীর আলম তুষার বলেন – ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইইএবি), বাংলাদেশে শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং বেসরকারি/প্রাইভেট সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের একটি বৃহৎ পেশাজীবি সংগঠন । আইইএবি এই সেক্টরে কর্মরত ইঞ্জিনিয়ারদের অনলাইন/ফিজিক্যাল ট্রেনিং-এর মাধ্যমে স্কীল ডেভেলপ করে তাঁদের ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ করতে কাজ করে যাচ্ছে। এই সংগঠন শিল্প/বেসরকারি সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের জীবনমান উন্নয়ন ও অধিকার বাস্তবায়ন এবং সার্বিক কল্যাণার্থে কাজ করে যাচ্ছে। আইইএবি বাংলাদেশের সরকারি-বেসরকারি শিল্প প্রতিষ্ঠান ও প্রকৌশল অঙ্গনে কর্মরত প্রকৌশলীদের সমন্বয় করেছে। কম্পিউটার, ইলেকট্রিক্যাল , মেকানিক্যাল ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারসহ অন্যান্য সকল টেকনোলজির ডিপ্লোমা ও গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ারগণ এই সংগঠনের সাথে একই পরিবারের অংশ হিসেবে যুক্ত রয়েছে্, যারা তাঁদের মেধা ও শ্রম দিয়ে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশের শিল্প কারখানাগুলোতে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ও প্রয়োগ সহজতর করেছে।শিল্প সেক্টরের চাকা সচল মানে দেশের অর্থনীতিতে চাকা সচল। এই শিল্প সেক্টরের চাকা সচল রাখতে নি

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

আইইএবি এর মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ উদযাপন এবং ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠান সফলতার সাথে সম্পন্ন হয়েছে

নিউজ প্রকাশের সময় : ০৪:৪৫:৪৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০২৪

২৬ মার্চ ২০২৪ মঙ্গলবার ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইইএবি) দিনব্যাপী কর্মসূচির মাধ্যমে “মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস -২০২৪ সফলতার সাথে উদযাপন করেন। পাশাপাশি উক্ত সংগঠনটির বার্ষিক ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয় । ২৬ মার্চ সকালে সাভারস্থ জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে ৭১ এর বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি জ্ঞাপন করা হয়। পরবর্তীতে কল্যাণপুরস্থ বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটি (বিসিএস) এর মাল্টিপারপাস হল রুমে ৭১ এর চেতনায় মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০২৪ উপলক্ষে আলোচনা সভা সহ বিভিন্ন সাংগঠনিক কর্মকাণ্ড, ইসলামিক কুইজ প্রতিযোগিতা এবং দ্বিতীয় বার্ষিক ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত ইফতার ও দোয়া মাহফিলে ৭১ এর বীর শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।  উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এর ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাকাল্টির সম্মানিত ডীন অধ্যাপক ড. প্রকৌশলী মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন; বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু প্রকৌশলী পরিষদ এর কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপ কমিটির সদস্য ড. প্রকৌশলী এম এম সিদ্দিক, পি. ইঞ্জিঃ । উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর সভাপতি প্রকৌঃ জাহাঙ্গীর আলম তুষার| উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উক্ত অনুষ্ঠানের আয়োজক কমিটির সভাপতি প্রকৌঃ মীর সালাত মাহমুদ। আলোচনার শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন এই সংগঠনের জাতীয় স্টিয়ারিং কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রকৌঃ মোঃ আলমগীর।প্রধান অতিথি অধ্যাপক ড. প্রকৌশলী মোহাম্মদ সামসুল আরেফিন বলেন, স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ শিল্প প্রতিষ্ঠানে এবং বেসরকারি/প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে কর্মরত প্রকৌশলীদের বাদ দিয়ে সম্ভব নয়। কারণ এরাই দেশ গড়ার মূল কারিগর। তাই এই সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের সমস্যা সমাধানে সরকারকে কাজ করতে হবে। প্রাইভেট সেক্টর/ শিল্প সেক্টর একটি বৃহৎ পরিকাঠামো। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে হলে প্রতিটি সেক্টরকে/কাঠামোকে/ক্লাস্টার কে স্মার্ট করতে হবে। তাহলেই হবে সত্যিকারের স্মার্ট বাংলাদেশ। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ হলে এর সুবিধা আমরা সকলেই ভোগ করতে পারবো। তাই বাংলাদেশকে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রকেৌশলী হিসেবে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখা উচিত এবং স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে হলে প্রকৌশলী হিসেবে আমাদেরকে প্রতিনিয়ত আপডেইটড রাখতে হবে। তিনি আরো বলেন, শিল্প/প্রাইভেট সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের গুরুত্ব অপরিসীম। স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ শিল্প ও বেসরকারি/প্রাইভেট সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের ছাড়া সম্ভব নয় অথচ এই সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের নেই কোন বেতন কাঠামো, চিকিৎসা/নিরাপত্তা ঝুঁকি ভ্রাতা, গ্রুপ ইন্সুরেন্স, প্রভিডেন্ট ফান্ড ও গ্রাচ্যুয়েটি ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি মনে করি, শিল্প/বেসরকারি/প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের ক্ষেত্রে ফ্রেশ ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এন্ট্রি লেভেলে সর্বনিম্ন বেতন ২০,০০০/- এবং শিল্প/বেসরকারি/প্রাইভেট প্রতিষ্ঠানে নিয়োগের ক্ষেত্রে ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েট প্রকৌশলীদের এন্ট্রি লেভেলে সর্বনিম্ন বেতন ৩০,০০০/- নির্ধারণ করতে হবে। এটা করা উচিত। এই বিষয়ে সরকারের সংশিষ্ট কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করছি।বিশেষ অতিথি ড. প্রকৌশলী এম এম সিদ্দিক, পি. ইঞ্জিঃ বক্তবের শুরুতে তিনি ৭১ এর বীর মক্তিযোদ্ধাদের শ্রদ্ধার সাথে স্বরণ করেন। তিনি বলেন, আমি জেনে খুশি হলাম; শিল্প/প্রাইভেট সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের জীবনমান উন্নয়ন ও অধিকার বাস্তবায়ন এবং সার্বিক কল্যাণার্থে ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইইএবি) কাজ করে যাচ্ছে। সময়ের প্রয়োজনে এমন উদ্যোগ / এমন একটি সংগঠনের বিষণ প্রয়োজন ছিলো। দ্রততার সাথে এই সংগঠন এগিয়ে যাচ্ছে, দ্রততার সাথে এভাবে আরো এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ। আমি একজন প্রকৌশলী হিসেবে এই সংগঠনের সাথে একাত্তা প্রকাশ করছি। ভবি্ষ্যতে এই সংগঠনের সার্বিক কর্মকান্ডে আমার সহয়োগীতা থাকবে। আমি এটাও বিশ্বাস করি স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে এই সংগঠন গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা রাখবে। তিনি আরো বলেন, অন্যান পেশার চেয়ে একজন প্রকৌশলী হিসেবে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলা সহজ। তাই চাকুরী পিছনে না ঘুরে নিজ নিজ মেধা দিয়ে নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। উদ্যোক্তা হতে হবে, তাহলে নিজের কর্মসংস্থান হবে এবং অন্যের জন্যও কর্মের সুযোগ হবে। উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক প্রকৌঃ জাহাঙ্গীর আলম তুষার বলেন – ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (আইইএবি), বাংলাদেশে শিল্প প্রতিষ্ঠান এবং বেসরকারি/প্রাইভেট সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের একটি বৃহৎ পেশাজীবি সংগঠন । আইইএবি এই সেক্টরে কর্মরত ইঞ্জিনিয়ারদের অনলাইন/ফিজিক্যাল ট্রেনিং-এর মাধ্যমে স্কীল ডেভেলপ করে তাঁদের ক্যারিয়ার সমৃদ্ধ করতে কাজ করে যাচ্ছে। এই সংগঠন শিল্প/বেসরকারি সেক্টরে কর্মরত প্রকৌশলীদের জীবনমান উন্নয়ন ও অধিকার বাস্তবায়ন এবং সার্বিক কল্যাণার্থে কাজ করে যাচ্ছে। আইইএবি বাংলাদেশের সরকারি-বেসরকারি শিল্প প্রতিষ্ঠান ও প্রকৌশল অঙ্গনে কর্মরত প্রকৌশলীদের সমন্বয় করেছে। কম্পিউটার, ইলেকট্রিক্যাল , মেকানিক্যাল ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ারসহ অন্যান্য সকল টেকনোলজির ডিপ্লোমা ও গ্র্যাজুয়েট ইঞ্জিনিয়ারগণ এই সংগঠনের সাথে একই পরিবারের অংশ হিসেবে যুক্ত রয়েছে্, যারা তাঁদের মেধা ও শ্রম দিয়ে বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে দেশের শিল্প কারখানাগুলোতে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ও প্রয়োগ সহজতর করেছে।শিল্প সেক্টরের চাকা সচল মানে দেশের অর্থনীতিতে চাকা সচল। এই শিল্প সেক্টরের চাকা সচল রাখতে নি