ঢাকা ০৬:১৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৯ জুন ২০২৫, ২৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পশ্চিম পদুয়ায় ঈদের নামাজ শেষে মুসল্লিরা ছুটছেন কবর জিয়ারতে ঈদ উল আযহা উপলক্ষে ধর্ম প্রাণ মুসলিমদের ঈদের শুভেচ্ছা। পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে কলাতলী মানব সেবা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গরীব অসহায় দুস্থ মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ কর্মসূচী। ভোলার মনপুরায় নৌবাহিনী ও পুলিশের সমন্বয়ে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক। ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা। ঈদে নৌপথের নিরাপত্তায় কোস্ট গার্ড। ঈদে নতুন জামা নয়, এক খণ্ড রুটি চায় গাজার শিশুর সাউথ কোরিয়ায় গঙ্গা ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার্স শেষ করার গল্পঃএ কে আজাদ বিশিষ্ট সমাজসেবক আলমগীর হোসেনের ঈদ শুভেচ্ছা পবিত্র ঈদুল আজহার উপলক্ষে, ১০ কেজি করে হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ভিজিএফ চাল বিতরণ করেন।

জাতির পিতার সপরিবারে হত্যাকাণ্ড একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় যা মোচনীয় নয়।

এম কে খোকন (ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি)
  • নিউজ প্রকাশের সময় : ০৯:৫৯:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৩ ৭৫ বার পড়া হয়েছে

জাতির পিতার সপরিবারে হত্যাকাণ্ড একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় যা মোচনীয় নয়।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট খুনীচক্র জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে বাঙালির ইতিহাসে যে কলঙ্কজনক অধ্যায় সৃষ্টি করেছে তা কোনভাবেই মোচনীয় নয় বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদশ সংবাদ সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বিএফইউজ-বাংলাদশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ।

শনিবার (২৬ আগস্ট) সন্ধ্যায় জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে  ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়ন আয়াজিত আলাচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পীর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ফরহাদুল ইসলাম পারভেজের সঞ্চালনায় এসময় সম্মানীয় অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএফএউজ-বাংলাদশ সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি ওমর ফারুক, কোষাধ্যক্ষ খায়রুজ্জামান কামাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরো বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট খুনীচক্র জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে বাঙালির ইতিহাসে যে কলঙ্কজনক অধ্যায় সৃষ্টি করেছে তা কোনভাবেই মোচনীয় নয়। খুনীচক্র দীর্ঘদিনের পরিকল্পনার অংশ হিসাবেই জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করেছিলো। জাতির পিতার দার্শনিক শক্তি হিসেবে ভবিষ্যতে যাতে কান্ডারী হয়ে না পারে সেজন্য শিশু শেখ রাসেলকে তারা হত্যা করেন। তারা পাকিস্তানের যে আদর্শে বাংলাদশকে পরিচালনার চেষ্টা করছিলো সেই পাকিস্তান আজ আর নেই। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। তিনি আরো বলেন, যে পরিকল্পনার মাধ্যম জাতির পিতাকে হত্যা করা হয়ছিলো সেইরকম পরিকল্পনা হয়েছে বারবার তার কন্যা শেখ হাসিনাক হত্যার।

শোকসভায় আরো বক্তব্য রাখেন সাহিত্য একাডমীর সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোঃ আরজু, জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি এড.কাজী মাসুদ আহমদ,রবীদ্র সঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ সভাপতি অধ্যাপক মানবর্দ্ধন পাল। স্বাগত ভাষণ প্রদান করেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন।
বঙ্গবন্ধুকে নিবেদন করে একক আবত্তি করেন তিতাস আবত্তি সংগঠনের আবৃত্তিশিল্পী ফারদিয়া আশরাফি নাওমী ও তাহিয়া তাবাস্সুম দিহান।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

জাতির পিতার সপরিবারে হত্যাকাণ্ড একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় যা মোচনীয় নয়।

নিউজ প্রকাশের সময় : ০৯:৫৯:৩০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৩

জাতির পিতার সপরিবারে হত্যাকাণ্ড একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় যা মোচনীয় নয়।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট খুনীচক্র জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে বাঙালির ইতিহাসে যে কলঙ্কজনক অধ্যায় সৃষ্টি করেছে তা কোনভাবেই মোচনীয় নয় বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদশ সংবাদ সংস্থার ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বিএফইউজ-বাংলাদশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি আবুল কালাম আজাদ।

শনিবার (২৬ আগস্ট) সন্ধ্যায় জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে  ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়ন আয়াজিত আলাচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি দীপক চৌধুরী বাপ্পীর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ফরহাদুল ইসলাম পারভেজের সঞ্চালনায় এসময় সম্মানীয় অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএফএউজ-বাংলাদশ সাংবাদিক ইউনিয়ন সভাপতি ওমর ফারুক, কোষাধ্যক্ষ খায়রুজ্জামান কামাল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাবেদ রহিম বিজন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি আরো বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট খুনীচক্র জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যার মধ্য দিয়ে বাঙালির ইতিহাসে যে কলঙ্কজনক অধ্যায় সৃষ্টি করেছে তা কোনভাবেই মোচনীয় নয়। খুনীচক্র দীর্ঘদিনের পরিকল্পনার অংশ হিসাবেই জাতির পিতাকে সপরিবারে হত্যা করেছিলো। জাতির পিতার দার্শনিক শক্তি হিসেবে ভবিষ্যতে যাতে কান্ডারী হয়ে না পারে সেজন্য শিশু শেখ রাসেলকে তারা হত্যা করেন। তারা পাকিস্তানের যে আদর্শে বাংলাদশকে পরিচালনার চেষ্টা করছিলো সেই পাকিস্তান আজ আর নেই। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল। তিনি আরো বলেন, যে পরিকল্পনার মাধ্যম জাতির পিতাকে হত্যা করা হয়ছিলো সেইরকম পরিকল্পনা হয়েছে বারবার তার কন্যা শেখ হাসিনাক হত্যার।

শোকসভায় আরো বক্তব্য রাখেন সাহিত্য একাডমীর সভাপতি কবি জয়দুল হোসেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মোঃ আরজু, জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি এড.কাজী মাসুদ আহমদ,রবীদ্র সঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ সভাপতি অধ্যাপক মানবর্দ্ধন পাল। স্বাগত ভাষণ প্রদান করেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো. মনির হোসেন।
বঙ্গবন্ধুকে নিবেদন করে একক আবত্তি করেন তিতাস আবত্তি সংগঠনের আবৃত্তিশিল্পী ফারদিয়া আশরাফি নাওমী ও তাহিয়া তাবাস্সুম দিহান।