ঢাকা ০২:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫, ২৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পশ্চিম পদুয়ায় ঈদের নামাজ শেষে মুসল্লিরা ছুটছেন কবর জিয়ারতে ঈদ উল আযহা উপলক্ষে ধর্ম প্রাণ মুসলিমদের ঈদের শুভেচ্ছা। পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে কলাতলী মানব সেবা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে গরীব অসহায় দুস্থ মানুষের মধ্যে ত্রাণ বিতরণ কর্মসূচী। ভোলার মনপুরায় নৌবাহিনী ও পুলিশের সমন্বয়ে দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক। ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা। ঈদে নৌপথের নিরাপত্তায় কোস্ট গার্ড। ঈদে নতুন জামা নয়, এক খণ্ড রুটি চায় গাজার শিশুর সাউথ কোরিয়ায় গঙ্গা ইউনিভার্সিটিতে মাস্টার্স শেষ করার গল্পঃএ কে আজাদ বিশিষ্ট সমাজসেবক আলমগীর হোসেনের ঈদ শুভেচ্ছা পবিত্র ঈদুল আজহার উপলক্ষে, ১০ কেজি করে হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে ভিজিএফ চাল বিতরণ করেন।

যৌতুক নিরোধ আইনের ৩ ধারা অভিযোগ দায়ের করে মামলা

রিপোর্টার:- ফাতেমা আক্তার মাহমুদা ইভা
  • নিউজ প্রকাশের সময় : ০২:১২:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১৪৯ বার পড়া হয়েছে

যৌতুক নিরোধ আইনের ৩ ধারা অভিযোগ দায়ের করে মামলা নাম্বার ৫৪২/কোর্টের রায়ে দুই লক্ষ পন্চাশ হাজার টাকা আছিয়া কে দেওয়ার নির্দেশ দেন

মোহরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে প্রায় ১৩ বছর সংসার করে তাদের দুই টি ছেলে সন্তান রয়েছে
ইউনুসের প্রতারনায় আছিয়া খাতুন সর্বহারা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা থানার আতকা পারা গ্রামের আলিম মিয়ার মেয়ে আছিয়া খাতুন (৩১)এর সাথে প্রতারণা করেছে মোহাম্মদ ইউনুস।
ঘটনা অনুসন্ধান করে জানা যায় কুমিল্লা জেলার বড়ুরা থানার সোনাইমুরি গ্রামের মৃত্যু শহিদুল্লার ছেলে মোহাম্মদ ইউনুস মিয়া (৪১)এক লক্ষ পন্চাশ হাজার টাকা দেন এক পর্যায়ে মোহাম্মদ ইউনুস চট্টগ্রামে ব্যবসা করার কথা বলে আছিয়ার কাছে টাকা চায়। আছিয়া একটি এনজিও থেকে দুই লক্ষ টাকা চার ভুরি সর্ন অলংকার সহ ঘরের আস বাব পত্র এক লক্ষ টাকা বিক্রি করে মোহাম্মদ ইউনুস কে দিলে চট্টগ্রাম ব্যবসার উদ্দেশে চলে যায়। গিয়ে অনেক দিন যাবত আছিয়ার সাথে কোন রকম যোগাযোগ না করায় গিয়ে অনেক দিন যাবত বাধ্য হয়ে আছিয়া চট্টগ্রাম গিয়ে খুঁজে বের করে তার স্বামী কে। তার পর তার স্বামী আরও তিন টা বউ আছে জানতে পারে। এই বিষয়ে ব্যপার নিয়ে মধ্যে তর্ক বিতর্কের জেরে দুই জনের মধ্যে আছিয়া কে মেরে আহত করে। আছিয়ার মা ভাই উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিঙ্ঘ আদালতে ১৮ নিরোধ আইনের ৩ ধারা অভিযোগ দায়ের করে মামলা নাম্বার ৫৪২/কোর্টের ১৮/৯/২০২২ইং তারিখে যৌতুক নিরোধ দুই লক্ষ পন্চাশ হাজার টাকা আছিয়া কে দেওয়ার নির্দেশ দেন বিঙ্ঘ আদালত। টাকা না দিয়ে মোহাম্মদ ইউনুস কোর্টে শুধু তারিখের পর তারিখ দিয়ে যাচ্ছে এবং তার দুই ছেলের কোন খোজ খবর রাখে না আর ভরন পোষণ দেয় না। আছিয়া খাতুন এখন সর্ব হারা হয়ে মানুষের বাসায় কাজ করে দুই ছেলে কে নিয়ে খুব কষ্টে দিন কাটাইতেছে আর বিচারের আসায় ঘুরছে কোর্টে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

যৌতুক নিরোধ আইনের ৩ ধারা অভিযোগ দায়ের করে মামলা

নিউজ প্রকাশের সময় : ০২:১২:২১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

যৌতুক নিরোধ আইনের ৩ ধারা অভিযোগ দায়ের করে মামলা নাম্বার ৫৪২/কোর্টের রায়ে দুই লক্ষ পন্চাশ হাজার টাকা আছিয়া কে দেওয়ার নির্দেশ দেন

মোহরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে প্রায় ১৩ বছর সংসার করে তাদের দুই টি ছেলে সন্তান রয়েছে
ইউনুসের প্রতারনায় আছিয়া খাতুন সর্বহারা।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া কসবা থানার আতকা পারা গ্রামের আলিম মিয়ার মেয়ে আছিয়া খাতুন (৩১)এর সাথে প্রতারণা করেছে মোহাম্মদ ইউনুস।
ঘটনা অনুসন্ধান করে জানা যায় কুমিল্লা জেলার বড়ুরা থানার সোনাইমুরি গ্রামের মৃত্যু শহিদুল্লার ছেলে মোহাম্মদ ইউনুস মিয়া (৪১)এক লক্ষ পন্চাশ হাজার টাকা দেন এক পর্যায়ে মোহাম্মদ ইউনুস চট্টগ্রামে ব্যবসা করার কথা বলে আছিয়ার কাছে টাকা চায়। আছিয়া একটি এনজিও থেকে দুই লক্ষ টাকা চার ভুরি সর্ন অলংকার সহ ঘরের আস বাব পত্র এক লক্ষ টাকা বিক্রি করে মোহাম্মদ ইউনুস কে দিলে চট্টগ্রাম ব্যবসার উদ্দেশে চলে যায়। গিয়ে অনেক দিন যাবত আছিয়ার সাথে কোন রকম যোগাযোগ না করায় গিয়ে অনেক দিন যাবত বাধ্য হয়ে আছিয়া চট্টগ্রাম গিয়ে খুঁজে বের করে তার স্বামী কে। তার পর তার স্বামী আরও তিন টা বউ আছে জানতে পারে। এই বিষয়ে ব্যপার নিয়ে মধ্যে তর্ক বিতর্কের জেরে দুই জনের মধ্যে আছিয়া কে মেরে আহত করে। আছিয়ার মা ভাই উদ্ধার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দিয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিঙ্ঘ আদালতে ১৮ নিরোধ আইনের ৩ ধারা অভিযোগ দায়ের করে মামলা নাম্বার ৫৪২/কোর্টের ১৮/৯/২০২২ইং তারিখে যৌতুক নিরোধ দুই লক্ষ পন্চাশ হাজার টাকা আছিয়া কে দেওয়ার নির্দেশ দেন বিঙ্ঘ আদালত। টাকা না দিয়ে মোহাম্মদ ইউনুস কোর্টে শুধু তারিখের পর তারিখ দিয়ে যাচ্ছে এবং তার দুই ছেলের কোন খোজ খবর রাখে না আর ভরন পোষণ দেয় না। আছিয়া খাতুন এখন সর্ব হারা হয়ে মানুষের বাসায় কাজ করে দুই ছেলে কে নিয়ে খুব কষ্টে দিন কাটাইতেছে আর বিচারের আসায় ঘুরছে কোর্টে।