ডা: মৃনাল কান্তি রায়ের অদ্ভুত হাতের লেখার প্রেসক্রিপশন।ভোগান্তিতে সাধারন জনগন।
- নিউজ প্রকাশের সময় : ০৭:০৫:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৩ ১৬২ বার পড়া হয়েছে
ডা: মৃনাল কান্তি রায়ের অদ্ভুত হাতের লেখার প্রেসক্রিপশন।ভোগান্তিতে সাধারন জনগন।
ডা: মৃলাল কান্তি রায়
এমবিবিএস(ঢাকা)
বিসিএস(স্বাস্থ্য) এক্স সহকারী পরিচালক স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ ও মিটফোর্ড হাসপাতাল,ঢাকা।
প্রেসক্রিপশনে এমন ভাবে ঔষধ লিখে অনুবিক্খন যন্ত্র দ্বারা ও যদি দেখা হয় তবো ও মনে হয় না এ লেখা বুঝা সম্ভব।
এ প্রেসক্রিপশন নিয়ে ভোগান্তিতে পরছে সাধারণ জনগন। ফার্মাসিস্ট রা পর্যন্ত বুঝতে পারছেনা তার হাতের লেখা প্রেসক্রিপশন।
এর ফলে অনেক রোগি র্ফামিসি থেকে ভুল ঔষধ নিয়ে খাচ্ছে।এর ফলে উপকারের তুলনায় ক্ষতি হচ্ছে বেশি অধিকাংশ রোগীর।
ভুল ঔষধ সেবনে রোগির মৃত্যু হলে সে দ্বায় কে নেবে।প্রেসক্রিপশনের ঔষধ লেখা না বুঝতে পারলে র্ফামাসিস্ট রোগিকে কিভাবে ঔষধ দিবে।অনুমানের উপর ভিত্তি করে ঔষধ দিতে হয়।ফলে সঠিক ঔষধ না ও হতে পারে।
সরকারের উচিত এ সমস্ত ডাক্তারকে আইনের আওতায় আনা/ তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া।
সাধারণত জনগন তাদের কষ্টের উপার্জন করা টাকা বিজিট দিয়ে ডাক্তার দেখান কিন্তুু ডাক্তার তার বিজিট নিয়ে রোগিদের মুখ থেকে বেশি কথা শুনতেই চায় না।কথা না শুনলে রোগ কিভাবে বুঝতে পারবে।টাকা দিয়ে ডাক্তার দেখানোর পরে ও চিকিৎসা সেবা না পাওয়াটা সাধারণ রোগীদের জন্য হতাশা জনক।
সৃষ্টিকর্তার পরে মানুষ অসুস্থ হলে ডাক্তারকে স্মরন করে।কিন্তুু ডাক্তার রোগির কাছ থেকে বিজিট নেওয়ার পরে ও সঠিক ভাবে চিকিৎসা দেন না।
তেমনি এক জন ডা: মৃনাল কান্তি রায়।অনেক রোগির মুখে শুনা গেলো ডাক্তার তাদের রোগের সকল কথা শুনতে বিরক্ত। আর প্রেসক্রিপশন নিয়ে দোকানে দোকানে ঘুরলে ও মিলছে না ঔষধ।
দেশের ঔষধ প্রশাসন কে এ সমস্ত ডাক্তারদের বিরুদ্ধে কঠুর ব্যবস্থা নেওয়া দরকার।