ঢাকা ০৬:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ২৪ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার কাঠামোতে বড় পরিবর্তন ধ*র্ষণ মা*মলার আ*সামি ও দুর্নীতিবাজ ইডিসিএল এমডি আব্দুস সামাদ মৃধার পদত্যাগ ও গ্রে*ফতারের দাবি—প্রধান উপদেষ্টা ও স্বাস্থ্য উপদেষ্টার হস্তক্ষেপ কামনা জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে (জিসাস) ঢাকা মহানগর উত্তরের শ্রদ্ধাঞ্জলি ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন শহীদ জিয়া অমর হোক — বেগম খালেদা জিয়া জিন্দাবাদ — তারেক রহমান জিন্দাবাদ চিলড্রেন পার্টি নয়, ১০ বছরের মধ্যে সরকার গঠন করবে এনসিপি — হাসনাতের ঘোষণা শহীদ জিয়ার শাহাদাত দিবস সরকারী ছুটি ঘোষণার দাবি — জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন (জিসাস) ঢাকা মহানগর উত্তর কমিটির অনুমোদন ৪০ বছরের নিবেদিত সেবায় গড়ে তুলেছেন হাজারো শিক্ষার্থী:ক্বারী মো:আবুল হাছান মিডওয়াইফদের সঠিক মূল্যায়ন ও স্বীকৃতির দাবিতে মানববন্ধন গণঅধিকার পরিষদ এখনো নির্বাচনী জোটে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়নি কিশলয় বালিকা বিদ্যালয়ে শিশুদের হয়রানি ও বুলিংবিরোধী সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত

২০০টাকার আদা এখন ৫০০ টাকা কেজি

চেকপোস্ট ডেস্ক::
  • নিউজ প্রকাশের সময় : ০৮:৫৬:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ মে ২০২৩ ২৬৮ বার পড়া হয়েছে

চেকপোস্ট ডেস্ক:: একমাস আগেও বাজারে যে চীনা আদার কেজি ছিল ২২০ টাকা, তা এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকায়। চীনা আদা বাদেও ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, মিয়ানমার ও থাইল্যান্ড থেকে আমদানি করা আদার দামও বেড়েছে কেজিতে ১০০ টাকা পর্যন্ত। আর দেশি আদার দাম কেজিতে বেড়েছে ১০০ টাকার বেশি।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, বাজারে আমদানিনির্ভর এই পণ্যটির সরবরাহ এখন কম। অন্য বছরগুলোতে স্থানীয় পর্যায়ে যে পরিমাণ আদা উৎপাদিত হয়, সেটাও এবার কমেছে। এসব কারণে আদার দামে এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা।

সোমবার (২২ মে) রাজধানীর বাজার ঘুরে চীনা আদার সংকট দেখা যায়। আর সংকট থাকায় প্রতি কেজি চীনা আদা বিক্রি হচ্ছিল ৫০০ টাকায়। ২ দিন আগে শনিবারও আদা বিক্রি হয়েছে ৪৬০ টাকায়। আর রমজান মাসে চীনা আদার কেজি ছিল ২২০ টাকা।

এদিন রাজধানীর বাজারে প্রতি কেজি বার্মিজ আদা ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা, ইন্দোনেশিয়ার আদা বিক্রি হচ্ছে ৩২০ টাকা, ভিয়েতনামের আদা ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা ও দেশি আদা ৩৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

আদার দাম এত বেশি কেন জানতে চাইলে গণমাধ্যমকে এক ব্যবসায়ী জানান, আমাদের দেশে যে আদা আমদানি হয় সেখানে প্রায় ৫০ শতাংশ চীনা আদা এবং বাকিগুলো অন্যান্য দেশের। তবে দেশে চীনা আদার চাহিদা বেশি। কয়েক দিন ধরেই চীনের আদা আসছে না। তাই বাজারে আদার কিছুটা সংকট দেখা দিয়েছে। চীনা আদা বাজারে নেই বললেই চলে।

আরেক আদা ব্যবসায়ী জানান, দেশে এ বছর আদার উৎপাদন কম হয়েছে। আমদানিও কম হয়েছে। এ জন্য দাম অনেক বেশি। কোরবানি ঈদের আগে আদার দাম কমার সম্ভাবনা নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

গত ২ দিনে আদার পাশাপাশি পেঁয়াজের দামও বেড়েছে। গত শনিবার প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৭৬ টাকায়। আজ সেই একই মানের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়।

পেঁয়াজ আমদানি হলে দাম কিছুটা কমতে পারে। তা ছাড়া কমার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানান পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

ট্যাগস :

২০০টাকার আদা এখন ৫০০ টাকা কেজি

নিউজ প্রকাশের সময় : ০৮:৫৬:৫২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ মে ২০২৩

চেকপোস্ট ডেস্ক:: একমাস আগেও বাজারে যে চীনা আদার কেজি ছিল ২২০ টাকা, তা এখন বিক্রি হচ্ছে ৫০০ টাকায়। চীনা আদা বাদেও ইন্দোনেশিয়া, ভিয়েতনাম, মিয়ানমার ও থাইল্যান্ড থেকে আমদানি করা আদার দামও বেড়েছে কেজিতে ১০০ টাকা পর্যন্ত। আর দেশি আদার দাম কেজিতে বেড়েছে ১০০ টাকার বেশি।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, বাজারে আমদানিনির্ভর এই পণ্যটির সরবরাহ এখন কম। অন্য বছরগুলোতে স্থানীয় পর্যায়ে যে পরিমাণ আদা উৎপাদিত হয়, সেটাও এবার কমেছে। এসব কারণে আদার দামে এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা।

সোমবার (২২ মে) রাজধানীর বাজার ঘুরে চীনা আদার সংকট দেখা যায়। আর সংকট থাকায় প্রতি কেজি চীনা আদা বিক্রি হচ্ছিল ৫০০ টাকায়। ২ দিন আগে শনিবারও আদা বিক্রি হয়েছে ৪৬০ টাকায়। আর রমজান মাসে চীনা আদার কেজি ছিল ২২০ টাকা।

এদিন রাজধানীর বাজারে প্রতি কেজি বার্মিজ আদা ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা, ইন্দোনেশিয়ার আদা বিক্রি হচ্ছে ৩২০ টাকা, ভিয়েতনামের আদা ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা ও দেশি আদা ৩৫০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

আদার দাম এত বেশি কেন জানতে চাইলে গণমাধ্যমকে এক ব্যবসায়ী জানান, আমাদের দেশে যে আদা আমদানি হয় সেখানে প্রায় ৫০ শতাংশ চীনা আদা এবং বাকিগুলো অন্যান্য দেশের। তবে দেশে চীনা আদার চাহিদা বেশি। কয়েক দিন ধরেই চীনের আদা আসছে না। তাই বাজারে আদার কিছুটা সংকট দেখা দিয়েছে। চীনা আদা বাজারে নেই বললেই চলে।

আরেক আদা ব্যবসায়ী জানান, দেশে এ বছর আদার উৎপাদন কম হয়েছে। আমদানিও কম হয়েছে। এ জন্য দাম অনেক বেশি। কোরবানি ঈদের আগে আদার দাম কমার সম্ভাবনা নেই বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

গত ২ দিনে আদার পাশাপাশি পেঁয়াজের দামও বেড়েছে। গত শনিবার প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ৭৬ টাকায়। আজ সেই একই মানের পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়।

পেঁয়াজ আমদানি হলে দাম কিছুটা কমতে পারে। তা ছাড়া কমার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে জানান পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা।